চলমান বৈশ্বিক ও জাতীয় বিষয়গুলোকে
সামনে রেখে পাক্ষিক সমাচার প্রকাশিত হয়।
এটি মূলত একটি অনলাইন ভিত্তিক সাপ্তাহিক সাময়িকী
যা সপ্তাহজুড়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে।
সম্পাদক
শফিউল আলম শাহিন
নির্বাহী সম্পাদক
রাজিব-মন্ডল
সহ-সম্পাদক
ফুয়াদ আতিকি
প্রচ্ছদ ও ডিজাইন
H L Banna
Publisher:
International Institute of Law and Diplomacy (IILD)
Contact:
https://www.facebook.com/profile.php?id=100092659522434
Focusing
on the contemporary international and
national
issues পাক্ষিক সমাচার (IILD UPDATE) is publishd.
Basically,
it’s an online based news week
summing
up the major & pivotal stories of the fortnight.
সূচিপত্র—
বিদেশ সমাচার
প্যালেস্টাইন-ইসরায়েল যুদ্ধ ইস্যুতে মিডিয়া
মিয়ানমারের রাখাইন পলিসির আলোকে ইসরাইল গাজা নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে
সংক্ষেপে ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতির
চিত্র
দেশ সমাচার
পোশাক শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির আন্দোলন, সংঘাত ও বর্তমান পরিস্থিতি
রপ্তানি বাড়লেও আয়ে ভাটা
এবং নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী
ব্যাংক খাতে খেলাপি
ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকা ছড়ালো
আশংকাজনক রিজার্ভ সংকট
ডেঙ্গুর অপ্রতিরোধ্য,
প্রশ্ন উঠছে দেশের স্বাস্থ্য খাতের ব্যবস্থাপনা নিয়ে
বিদেশ সমাচার
প্যালেস্টাইন-ইসরায়েল ইস্যুতে মিডিয়া
--শাহিনুর রহমান
যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজার ব্যাপারে কিছু
উল্লেখযোগ্য
মিডিয়ার
ডাবল স্ট্যান্ডার্ড নীতি বেশ অবাক করার মতো। নিজেদেরকে মত প্রকাশে স্বাধীনতা প্রদানকারী দাবি করলেও ভূরাজনীতির
বুলেটের নিচে আজ স্বাধীন মত চাপা পড়ে আছে। এসব মিডিয়ার ফিলিস্তিনের ব্যাপারে শব্দচয়ন, নামকরণের
রাজনীতি পুরাতন স্বভাবের নতুন সংস্করণ। এমনকি এদিকে গাজা ইস্যুতে আমাদের পাশের দেশের (ইন্ডিয়ান) মিডিয়া তাদের মতো করে কাভারেজ করছে
যা সম্পূর্ণ একপাক্ষিক এবং একই সাথে বিপদজনকও বটে।
গাজায় ইজরায়েলি সেনাবাহিনীর স্থল অভিযান শুরুর পর ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের নিহতের সংখ্যা ভয়াবহরকম বেড়ে ১২,০০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে, হতাহত হয়েছে হাজার হাজার, বাস্তুচ্যুত হয়েছে লাখো মানুষ, খাদ্য ও পানির সংকটে আছে পুরো গাজাবাসী। জাতিসংঘের ভাষায় গাজা এখন 'শিশুদের গোরস্থান' তথা মৃত্যুপুরী। এতকিছুর পরেও আমেরিকান মিডিয়ার কপটতা বেশ চোখে লাগার মতো। ইজরায়েলি বাহিনীর এ হত্যা, বর্বরতাকে বৈধতা দিতে তারা যেন উঠে পড়ে লেগেছে। গত শুক্রবারে ইজরায়েলি সেনাবাহিনীর ৪ ঘন্টার যুদ্ধবিরতিকে তারা দেখাচ্ছে মানবতার বিশাল নজির হিসেবে, অথচ বাকি ২০ ঘন্টা বিরতিহীন বোমাবর্ষণ যেন আতশবাজি খেলা।
আমেরিকান নিউজ মিডিয়ার ভাষ্যমতে, ইজরায়েলের এ বেসামারিক নাগরিক হত্যা নিছক তাদের আত্মরক্ষার জন্য। অথচ পুরো মিডিয়াজুড়ে নেই কোন যুদ্ধবিরতির কথা, যার ফলে কিছুটা রক্ষা পেতে পারতো সাধারণ ফিলিস্তিনি নাগরিকদের প্রাণ। যদিও অসম এ যুদ্ধের ব্যাপারে কতিপয় আমেরিকান মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মুখ খুললেও পুরো মিডিয়া সাম্রাজ্য জুড়ে আছে এক অদ্ভূত নিরবতা যেন ইজরায়েলের এ হত্যাকান্ড প্রশ্নাতীত, অনস্বীকার্য। আল জাজিরার এক মুখপাত্রের মতে, আমেরিকা হলো ইজরায়েলের বর্ম, ইজরায়েলের কূটনৈতিক অভিভাবক। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের এক মুখপাত্রের ভাষ্যমতে, "গাজায় সংগঠিত যুদ্ধ একটি ধর্মযুদ্ধ। এ যুদ্ধে আমি ইজরায়েলের সাথে আছি।"
গাজা ইস্যুতে যুদ্ধের ময়দানে অবস্থানরত সাংবাদিক বা নাগরিকদের দেয়া ভাষ্যের সাথে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মিডিয়াগুলোর ভাষ্যে বিস্তর ফারাক। আমেরিকান এক মিডিয়া ব্যক্তিত্বের মতে, গাজা ইজরায়েল দ্বারা অবরুদ্ধ নয়, বরং ইজরায়েল ৭৫ বছর ধরে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছে।
বোস্টন গ্লোবের সম্পাদকীয় বোর্ডের সাবেক সদস্য আব্দুল্লাহ ফাইয়্যাদ বলেন, "আমাদের পত্রপত্রিকা, নিউজ মিডিয়া, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব কেউই যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষকে চাপে ফেলছে না যাতে তারা নেতানিয়াহু সরকারকে বাধ্য করে গাজায় এ গণহত্যা বন্ধ করতে। আদতে দেশের মিডিয়াও কমবেশি দেশের সরকার দলের পথ অবলম্বন করে। আমেরিকান মিডিয়াতে টকশো, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবিদের বক্তব্যে নেতানিয়াহু সরকারের এ বর্বরতম গণহত্যা, হাসপাতাল আক্রমণ, আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনসহ যাবতীয় অপকর্মকে বৈধতা দিতে তারা যেন বেতনভুক্ত কর্মচারী। আব্দুল্লাহ ফাইয়্যাদ আরও বলেন, "গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরতায় মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ অন্যান্য যুদ্ধাপরাধের পরেও মিডিয়ার নিরব দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বের কাছে মিডিয়া এবং এসংশ্লিষ্ট সবার প্রতি নেতিবাচক ধারণার জন্ম দিচ্ছে।"
Arab and Middle Eastern
Journalists Association এর বরাতে বলা হয়, "আরব ও মধ্যপ্রাচ্যীয় সাংবাদিকদেরকে বর্তমান যুদ্ধ ইস্যু নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে দেয়া হচ্ছে না। বরং নির্দিষ্ট পরিভাষা ব্যবহার করে তাদেরকে রিপোর্ট করতে বাধ্য করা হচ্ছে।"
Jewish Currents পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার এলেক্স কেইনের ভাষ্যমতে, বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গাজায় সংগঠিত গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ জায়গা পাচ্ছে না। এছাড়াও 'দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট' সহ আরও কতিপয় মিডিয়ার ব্যবহৃত পরিভাষা নির্দোষ বেসামরিক নাগরিকদের প্রতি অসম্মানজনক।"
সোশাল মিডিয়ায় গাজা ইস্যু নিয়ে পোস্ট, শেয়ার কিংবা নিউজ কর্তৃপক্ষ ব্যান করে দিচ্ছে। আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা স্ক্রল করেও গাজার নিরীহ মানুষদের আহাজারি সামনে আসবে না। এছাড়াও কতিপয় আমেরিকান মিডিয়া রিপোর্টার যারা ইজরায়েলের এ হামলাকে সামনে আনার চেষ্টা করছিলেন, তাদেরকে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হয়, কোথাও চাকরিচ্যুত করা হয়। Artforum Fires এর এক সিনিয়র রিপোর্টারকে চাকরিচ্যুত করা হয় গাজায় যুদ্ধবিরতি আহ্বান করে খোলা চিঠি লিখার কারণে। রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নূরা ইরাকাত বলেন, "সোশাল মিডিয়ায় ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সহমর্মিতা প্রকাশ করাও যাচ্ছে না। মিডিয়া কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনিদের পক্ষ অবলম্বন করে এমন কথাকে মিথ্যা, উগ্র বলে মুছে দিচ্ছে।" The Nation পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সিনিয়র এডিটর জ্যাক মারকিনসন উদ্বেগ প্রকাশ করেন, "যেসব নাগরিক গাজায় যুদ্ধবিরতির কথা বলছে, তাদেরকে উগ্রবাদী হিসেবে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। যুদ্ধবিরতির পক্ষে আন্দোলনরত বেশ কিছু মার্কিন নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটা সুস্পষ্ট অন্যায়।"
ইজরায়েল বাহিনীর স্থল অভিযানের সপ্তাহখানেক পর ইজরায়েলি সেনাবাহিনী অবশেষে কিছু পশ্চিমা মিডিয়ার সাংবাদিকদের গাজায় প্রবেশ করার অনুমতি দিয়েছে৷ কিন্তু সাংবাদিকরাও এখানে স্বাধীন না ৷ তাদের তথ্যটুকুও ইসরায়েলের পক্ষ থেকে পরিশুদ্ধ হয়ে তারপর সামনে আসে। ফলে সত্য উন্মোচিত না হয়ে মিডিয়াগুলো প্রোপাগাণ্ডার মাধ্যম পরিণত হয়েছে।
এর বিপরীতে গাজার ভিতরে যেসব সাংবাদিকরা আছেন, তারা অত্যন্ত ভীতিকর একটা পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে ইজরায়েলি বাহিনী ৩ জন সাংবাদিককে হত্যা করেছে।
তাদের চোখের সামনে নিজেদের পরিবারের সদস্য মারা যাচ্ছে। ইজরায়েলি বাহিনীর আক্রমণে চোখের সামনে পুরো শহর ধুলোয় মিশে যাচ্ছে। এসব কারণে গাজায় অবস্থানরত সাংবাদিকরা প্রচন্ডরকম মানসিক ট্রমার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন৷ অথচ পশ্চিমা মিডিয়া এসব জেনেও নিরবতাকে বেছে নিয়েছেন। যদিও কিছু পশ্চিমা সাংবাদিক গাজার শিশু, নারীসহ বেসামরিকদের অসহনীয় কষ্টের কিছুটা তুলে ধরছেন, কিন্তু সামগ্রিকভাবে পশ্চিমা মিডিয়ার অবস্থান লজ্জাজনক।
আল জাজিরার সাংবাদিক নিকোলাস মুইরহেড তার বক্তব্যে তুলে ধরেন আমেরিকান মিডিয়ার বাইরে বিশ্বের অন্যান্য দেশের প্রভাবশালী মিডিয়ার হিপোক্রেটিক অবস্থানের কথা। বিবিসির বৈরুত প্রতিনিধি রামি রুহাইয়াম বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল টিম ডিভিকে গাজায় গণহত্যার ব্যাপারে ইমেইল করেন যেখানে তিনি প্রয়োজনীয় তথ্য প্রমাণাদি ও বিশেষজ্ঞ মতামতের ভিত্তিতে তার উদ্বেগের কথা তুলে ধরেন। টিম রামির এ ইমেইল পাশ কাটিয়ে গেলে রামি তার এ প্রতিবেদন সহকর্মীদের কাছে তুলে ধরেন। কানাডিয়ান এক আইনজীবি সাংবাদিকও সিবিসি'র ব্যাপারে একই অভিযোগ করেন। অস্ট্রেলিয়ান সংবাদ সংস্থা এবিসি'র ২০০'র বেশি সাংবাদিক অভিযোগ করেন, এবিসি থেকে ইজরায়েলি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট কিছু পরিভাষা, যেমন- 'জাতিবিদ্বেষ', 'অধিকরণ', 'গণহত্যা', এমনকি 'আক্রমণ' ইত্যাদি ব্যবহারে বাধা প্রদান করা হচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম চ্যানেল ফোর -এর সাংবাদিক সিকান্দার কামানি ইজরায়েলি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে গাজায় প্রবেশ করার অনুমতি পেয়েছিলেন। তার প্রতিবেদনে তিনি অভিযোগ করেন, "ফিলিস্তিনিদের যখন তাদের ভূমি থেকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছিল, আমাদেরকে তাদের কাছাকাছি যেতে দেয়া হয়নি, তাদের সাথে কথা বলতে দেয়া হয়নি। এমনকি ফিলিস্তিনি সাংবাদিকদের সাথেও কথা বলতে দেয়া হয়নি।"
ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং গণমাধ্যমও ইজরায়েলের একাট্টা পক্ষপাতিত্বে লিপ্ত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি এ যুদ্ধে ইজরায়েলের পক্ষাবলম্বন করেছেন। নিউদিল্লি জানায়, ইজারায়েলি সেনাবাহিনীর এ আক্রমণ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে এবং আত্মরক্ষাস্বরুপ। গতমাসে জাতিসংঘে একটি মানবিক সহায়তার প্রশ্নে ভারত সরকার ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে ভোট প্রদান করে। ইন্দো-ইজরায়েলি সম্পর্ক গত কয়েকবছর ধরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে অবস্থান করছে। কিছু ভারতীয়দের মতে, ইজরায়েল তার চারপাশে "শত্রুদের" দ্বারা ঘিরে আছে, যা ইন্ডিয়ার সাথে অনেকটা মিলে যায়। এজন্য গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সব জায়গায় ভারতীয় নাগরিকরা ইজরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহুর যুদ্ধ ঘোষণার পর থেকে ইন্ডিয়ানদের
একটি বড় অংশ ইজরায়েলের প্রতি তাদের একাট্টা সমর্থন প্রকাশ করেছে। 'হোস্টাইল হোমল্যান্ড' -এর গ্রন্থকার আজাদ ইসা মতামত পেশ করেন, "গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ইন্ডিয়ানদের প্রতিক্রিয়া দেখার মতো। তারা সোশাল মিডিয়ায় বিভিন্নভাবে ইজরায়েলের সাথে সংহতি প্রকাশ করেছেন। তাদের কারো ধারণা ইজরায়েলের মতো ইন্ডিয়াও এরকম নিরাপত্তা জটিলতার সম্মুখীন হতে পারে। হামাসের আক্রমণের সাথে তারা ২০০৬ সালে ইন্ডিয়ায় সংগঠিত সন্ত্রাসী হামলার মিল খুঁজে পান। ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম হামাসকে ইসলামী মৌলবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যা দেয়। ইন্ডিয়ান এক সংবাদমাধ্যমের মুখপাত্রের ভাষ্যে, "ইজারায়েল আমাদের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ লড়ছে। ইজরায়েল আমার আপনার পক্ষ থেকে এ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তাই ইজরায়েলের প্রতি আকুণ্ঠ সমর্থন জানাই।"
কয়েক মাস পূর্বে উত্তরপূর্ব ইন্ডিয়ার রাজ্য মণিপুরের সংঘাত নিয়েও যেসব মিডিয়া তেমন সরব ছিল না, বরং নিরব থেকে সরকার দলের পক্ষপাতিত্ব করেছে, সেসব মিডিয়াও বর্তমান ইস্যুতে ইজরায়েলের এ গণহত্যার বৈধতা দানে উঠেপড়ে লেগেছে। ইন্ডিয়ান এক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এক রাজনীতিবিদ বলেন, "ইজরায়েলের উচিত একের বিপরীতে এক হাজারের নীতিতে চলা। যদি ইজরায়েলের এক হাজার শিশু নিহত হয়, তাহলে ইজরায়েলের উচিত দশ লাখ ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যা করা।" 'বেলিঙ্কাট' এর গবেষক ও প্রশিক্ষক পূজা চৌধুরী বলেন, "ইন্ডিয়ান সাংবাদিকরা বর্তমান ইস্যুতে অতি উৎসাহীর মতো ভূমিকা পালন করছেন। একটা ভিডিওতে দেখা যায়, একজন................
বিস্তারিত পিডিএফ ডাইনলোড করুন
পাক্ষিক সমাচার
Leave a reply